এসময় বক্তারা বলেন, শাল্লা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য নিখিল দাস তার সহযোগী রাকু দাস ও নেপাল দাস মিলে উপজেলা প্রতিবন্ধী কমিটির নামে ভূয়া রসিদ তৈরি করে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেয়ার নামে প্রতিবন্ধী কমিটির সদস্যদের কাছ থেকেও টাকা নেওয়া হয়েছে। আর ইউপি সদস্যকে বাঁচানোর জন্য শাল্লার কথিত সাংবাদিক শান্তু কুমার দাস কুপরামর্শ দিয়ে প্রতিবন্ধী কমিটির সভাপতি চিন্ময় দাসের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ করান ইউপি সদস্যকে দিয়ে। তাই সকল কিছু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে জোড় দাবী জানান বক্তারা।
প্রতিবন্ধী কমিটির সভাপতি চিন্ময় দাস বলেন, আমাদের সংগঠনের নামে ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছে ইউপি সদস্য নিখিল দাস। তাই আমরা সংগঠনের উদ্যোগে মানববন্ধন পালন করেছি। মানববন্ধন শেষে কথিত সাংবাদিক শান্ত কুমার দাস আমার অফিসে এসে হুমকি ধমকি দেন। এখন আমি প্রানের ভয়ে আছি। তাই প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করি।